পুরোহিত মশায় তার ভাগিনী কে নিয়ে আমাদের বাড়িতে উপস্থিতি তার চেয়ে বড় বিষয় টা হচ্ছে, মেয়েটা এখনো কুমারী। মেয়েটা আমাদের নরনারী আদিম খেলা দেখে লজ্জা পেয়েছে। ওর চোখ মুখে সেটা ফুটে উঠেছে। মেয়েটা যখন ওর মায়ের সঙ্গে 📱কথা বললো তখন কিছু টা স্বাভাবিক হল। আমার খানিক মা (বৌদি) ন্যাংটা অবস্থায় উঠে গিয়ে পুরোহিত মশায় এবং তার ভাগনী কে আমাদের সাথে বসে গল্প করার জন্য। মেয়েটা কে আমার মা জানতে চাইলো ওর নাম, মেয়েটা ওর নাম বললো ওর নাম সবিতা। যেহেতু নাম আসলো তাহলে সবার পরিচয় দেই আমার নাম কান্তা, দাদা নগেন্দ্রনাথ, বাবা গনেশ, মা দূর্গা, পুরোহিত মশায় নারায়ণ এবং আমার মেয়ের নাম লক্ষী।
আমি মায়ের কাছে জানতে চাইলাম কি ভাবে এবং কখন থেকে দাদা তোমাকে ভোগ করে সেই গল্প টা না হয় আমাদের সবাইকে বলো। এমন সময় আমার নাগর শুশুড় গনেশ বলতে লাগলো বৌমা পুরোহিত মশায় 🚐 নিয়ে এসেছে আমরা শহরে যেতে যেতে বিয়াইন এর গল্প শুনতে থাকবো কি বলো সবাই? সবাই একসাথে হ্যা সূচক উত্তর হওয়াতে তখন কোন কিছু না শুনে গোছাতে ব্যস্ত হয়ে গেলাম। সব কিছু গুছিয়ে 🚪ভিজিয়ে🔒 মেরে রওনা হলাম শহরের দিকে। 🚐 চালাচ্ছে পুরোহিত মশায় সামনের আসনে পুরোহিত ও ভাগনী, পরের আসনে দাদা ও মা, তারপর আমি আমার শুশুড় এবং মেয়ে। আমি মাকে বললাম এবার তোমার আর দাদার গল্প টা শুনি কি বলো সবাই?
পুরোহিত মশায় বললো তোমার দাদা যে তোমার মায়ের ভোদার ভিতর ঢুকিয়ে ইচ্ছে মত চোদাচুদি করবে সেটাও তোমার শুশুড় ও আমার বুদ্ধি তে তাঁরা মা ও ছেলে থেকে চোদন সঙ্গী হিসাবে গ্রহন করে নিয়েছে আর তোমাকে এই বাড়ির বৌ করে এনেছে এই কথা বলে 😁😁😁।
ঠিক আছে তবুও আমরা মা ও দাদার গল্প টা শুনি।
মা বললো গল্প শোনার আগে একটা কথা বলার ছিলো সেটা হলো কান্তা তুই আমাকে বৌদি বলবি আর যদি বৌদি না বলিস তাহলে তোর দাদা কে বাবা বলবি এবার তুই ঠিক কর কোনটা বলবি। এমন সময় কান্তার রসের নাগর শুশুড় বলে উঠলো বৌদি বলবে বৌমা কি বলো সবাই?
ঠিক আছে বৌদি তুমি তোমার আর দাদার গল্প টা বলো, দুইজনই বললে সুন্দর হয় কি বলো সবাই?
দাদা ঠিক আছে দূর্গা তুমি আর আমি আমাদের মিলনের কথা বলি কি বলো?
এখান থেকে দাদা ও বৌদি নিজের নামে গল্প বলা শুরু করবে। পাঠকেরা সেই ভাবে গল্প পড়তে পারবে। যাই হউক এখন মা সরি বৌদি ও দাদার গল্প টা শুনন পাঠকবৃন্দ তাদের বর্ননায়।
দূর্গাঃ তাহলে আমি শুরু করি আমাদের যৌন জীবন যেখানে স্বামী হিসাবে গ্রহন করে নিয়েছি নিজের ছেলে কে? আমরা সবাই একসাথে বলে উঠলাম হু শুরু করেন আর দেরি সহ্য হচ্ছে না।
দূর্গাঃ আমার আর আমার স্বামীর বয়সের ফারাক ছিল বহুত, বলতে পারেন আমার স্বামী ঠিক বয়সে বিয়ে করলে আমার সমান মেয়ে থাকতো, কিন্তু 🔱 শিব ঠাকুর চেয়েছিলো অন্য কিছু যেমন নগেন ও কান্তা ওরা দুইজন যেটা জানে না সেটা হলো ওরা দুইজন দুই মায়ের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছে যেটা পুরোহিত মশায় জানে। বিয়াই এটা আজকে প্রথম শুনলো কি বলেন? বিয়াই…..
গণেশঃ মাগী আমার বন্ধু নারায়ণ আমাকে তোর সাথে দেখা করার পরই আমাকে বলেছে, যেটা তুই মাগী জানিস না সেটা হলো তোর সতীনের সন্তান যে নাকি তোর বর্তমান স্বামী তাঁকে আমি ও নারায়ণ তোকে চুদার জন্য পাগল করেছি কারণ ছিলো কান্তা কে ভোগ করার কারণ কান্তা কে দেখে আমি পাগল হয়ে গিয়েছিলাম, তাই তো আমার ছেলের বৌ করে এনেছি এবং যেদিন তোমার সতীনের ছেলে ভোগ করে সেদিন আমি ও নারায়ণ ছিলাম। এবার তুমি আর নগেন তোমাদের গল্প টা বলতে থাকো, পরে না হয় ছেলের আগে আমি কি ভাবে কান্তা কে ভোগ করেছি তা বলবো।
কান্তাঃ আমি তো অবাক হয়ে গেলাম, আমার শুশুড় যে নাকি আমার প্রথম চোদন দিয়েছে তা শুনে এমন সময় মেয়েটা (লক্ষী) ঘুম থেকে জেগে উঠলো এবং শুশুড় কে বাবা বলে ডাকতে সে হাত বাড়িয়ে নেওয়ার সময় ইচ্ছে করে আমার দুধে টিপ দিয়ে দিল। বৌদি এখন আবার তার গল্প বলতে শুরু করলো। (মা কে এখন থেকে বৌদি বলবো)
দূর্গাঃ আমার সতীনের ছেলে মানে নগেন্দ্রনাথ যাকে সবাই নগেন বলে, সেই তার জন্মদাত্রী জননীর চেহারা কেমন ছিলো বলতে পারবে না, পুরোহিত মশায় যে আশ্রম চালায় সেখানে নিয়মিত যাতায়াত ছিলো আমার দাদুর সেই আমার মা ও বাবা মরে যাওয়ার পর আমাকে লালন পালন করতো, আমার যখন যৌবন আসে তখন আমার কাকারা আমাকে আদরের নাম করে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় হাত দেওয়া শুরু করলো দাদু যে ভাবে হউক ব্যাপারটা লক্ষ করলো তাই সে আশ্রমের পুরোহিত মশায় কাছে গিয়ে আমার বিষয় সব কিছু খুলে বলে সেই তোর বাবার সাথে বিয়ের ব্যবস্হা করে আশ্রমের ভিতর আমাদের বিয়ের আয়োজন করা হয় এবং নগেন্দ্রনাথ বয়স তখন ১২ বছর সেই কখনো মায়ের চেহারা দেখে নাই অন্য দিকে আমার বয়স ১৮ আর স্বামীর বয়স ৪২ বছর তবুও রাজি হওয়া ছাড়া আমার কোন উপায় ছিলো না কারণ আমার দাদু আশ্রমের পুরোহিত মশায় কথা ফেলতে পারবে না অন্য দিকে নগেন ওর বাবা সাথে নিয়মিত আশ্রমে আসতো আর পুরোহিত মশায় কাছে ওর মা কে ভগবানের ওখান থেকে এনে দিতে বলতো।
পুরোহিতঃ এবার আমি বলি দূর্গা কে দেখে আমার ও গণেশের ভালো লাগে তাই আমরা দূর্গা কে ভোগ করার জন্য কতদিন আশ্রমের ভিতর রাখতে বলি যাতে সেই নিয়ম কানুন গুলো ভালো ভাবে শিখতে পারে এবং ভালো একটা পাত্রের কাছে কন্যা দান করতে পারি সেটা দূর্গার দাদু কে বলি সে রাজি হয়ে যায় এবং দূর্গা কে আমি এবং আমার বন্ধু মানে কান্তার বর্তমান স্বামী ভোগ করি সেই গল্প না হয় পরে বলবো, তার আগে নগেন কে দূর্গা কে মা বলে মানানোর জন্য আমরা একটা প্রচেষ্টা করি সেটা হলো দূর্গার কিছু ছবি এবং নগেনের খাবারের সাথে ঔষুধ মিশিয়ে খাইয়ে দেওয়ার জন্য ওর বাবা কাছে দিয়েছিলাম সেই ঔষুধ খেয়ে একদিন আশ্রমের অনুষ্ঠানে নগেন দৌড়ে গিয়ে দূর্গা কে জড়িয়ে ধরে কান্না করতে থাকে ” মা মা বলে চিৎকার করতে থাকে যা দেখে আমি দূর্গার পুর্নজম্মের কাহিনী সাজাই যা শুনে দূর্গার দাদু রাজি হয়ে যায় দূর্গা কে বিয়ে দেওয়ার জন্য যেটা নগেনের বাপ জানতো সেই গুরুদেবের এমন কচি একটা মাল কে তার করে দেওয়া জন্য ধন্যবাদ দেয় কিন্তু সেই তো জানে না এটা গুরুদেব ও তার বন্ধুর ভোগ করা জিনিস সেই রাজি হয়ে যায় এবং দূর্গার দাদু সেই রাজি হয়ে যায় গুরুদেবের কথায় আর নগেন মনে করলো তার মা কে ফেরত দিয়েছে 🔱 শিব ঠাকুর বলা শেষ হতে না হতে একসাথে পুরোহিত ও শুশুড় 😁😁😁 ঠিক আছে বলেন তো বৌদি আমরা শুনি।
দূর্গাঃ আরে শালার পুত্রেরা তাঁর মানে আমার সাত পাকে 🔥 স্বাক্ষী রেখে বিয়ে করার আগে আমাকে ফাটিয়ে দিয়েছো দুইজন কেউ আগে কান্তার রসের নাগর নাকি তুই মাগীর পোলা।
গণেশঃ শোন হে বিয়াইন থেকে বৌদি আমি সব সময় প্রথম থাকি যেমন ছিলাম কান্তার বেলায়ও যেটা কান্তা কেন আমার ছেলেও বুঝে নাই 🥛 সাথে 💊 মিশিয়ে দেওয়া হয় তাই কেউ ধরতে পারে না আমরা দুই বন্ধু কত মেয়ে ঠাপ দিয়েছি কেউ বলতে পারবে না, যেখানে দূর্গা তুমি আর নগেন ছিলে সেখানে সবাই আমাদের চোদনের শিকার এবং সবাই বলতে যারা আছে তাঁরা বলতে কেউ তাদের আসল সম্পর্কের সাথে নেই তা কেউ জানে না যেহেতু আমরা পরিবার সবকিছু জানতে পারবে আস্তে আস্তে এখন কান্তা আর লক্ষী তোমাদের গল্প শোনার জন্য পাগল হয়ে আছে।আর একটা কথা লক্ষী কিন্তু পুরোহিতের ভাগনী নয় ওরই মেয়ে কিন্তু আমার বন্ধুর খুব শখ যে প্রথম কোন নারীকে ভোগ করবে তাই এই ব্যবস্তা আর কিছু না। 😁😁😁😁
দূর্গাঃ সত্যি বলছি তোমাদের মতো ভন্ড, আর চোদনবাজ পুরুষ দেখি নাই এতটুকু জীবনে।
নগেনঃ সত্যি বলছি গুরুজি, আমি যত শুনছি আপনার এবং বোনের শুশুড় সরি বোনের নাগরের গল্প ততই অবাক হচ্ছি আমি যাকে মা বলে মেনে নিয়েছিলাম তাঁকে আপনাদের বুদ্ধির কাছে হেরে গিয়ে চোদে দিয়েছি তা বলতে পারবো না, ঠিক আছে দূর্গা তুমি বলো আমি ও বলবো। আর একটু বলি যা হলো পুরোহিত মশায় আপনাকে না হয় আশ্রমে দেখা যায় কিন্তু কান্তার নাগর কে তো দেখি না।
গণেশঃ একদিন সব কিছু শুনতে হবে না এখন থেকে তুমি ও আমাদের একটা অংশ এখন থেকে এক আশ্রম তুমি চালাবে কীভাবে সেটা বলে দিবনে এখন তোমাদের গল্প টা বলো।
দূর্গাঃ কান্তা তোর বাবা মরে যাওয়ার পর আমি কেমন জানি হয়ে গেলাম কোন কিছু তে মন বসে না, এইদিকে স্বামীর আগের ঘরের ছেলে যে নাকি আমার চেয়ে ৬ বছরের ছোট যেটা আমি জানি কিন্তু সেই আমাকে আপন মা বলে মানতো। আমি একদিন নগেন 🌧️ ভিজে বাড়িতে আসতে ছিলো আমি নগেন কে অনেক দূর থেকে দেখতে পাই তাই ইচ্ছে করে আমিও 🌧️ তে ভিজি একে তো বিধবা তাই সাদা থান কাপড় পড়া ইচ্ছে করে থানের নিচে 👙 কিছু পরিনি যাতে জোয়ান পোলার 👀 পরি, তোর দাদা মানে আমার বর্তমান স্বামী নগেন বাড়িতে ঢুকার সাথে সাথে আকাশে ⚡⛈️ পরতে লাগলো আমি ইচ্ছে করে নগেন কে জড়িয়ে ধরলাম যাতে করে আমার দুধগুলো ওর বুকের সাথে লাগে যে ভাবা সেই কাজ আমি লক্ষ করলাম নগেনের 🥒 টা দাঁড়িয়ে গেল কতক্ষণ ছিলাম এই ভাবে মনে নেই। তারপর ওর বুক থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে, ওকে শুনিয়ে বললাম আমি কাপড় ছাড়তে গেলাম আর শোন বাপ স্নান ঘরের বেড়ায় বিশাল বড় একটা ফাঁক হয়েছে অনেক সময় দুষ্ট প্রকৃতির লোকেরা বা ছেলেরা লুকিয়ে উঁকি দেয় তোর বোন আর আমি প্রায়ই সময় কাপড় পরিবর্তন করতে গেলে মানুষের ছায়া দেখি খুব লজ্জা লাগে, বেড়াটা ঠিক করে দিস তো, এই কথা বলে স্নান ঘরের দিকে গেলাম, আমি সব কিছু খুলে ইচ্ছে করে চিৎকার করে বলে উঠলাম ওরে নগেন দেখ তো কে জানি উঁকি দিচ্ছে দেখ তো বাপ, এটা ছিলো মিথ্যা অভিনয় যাতে নগেন কে নিজের শরীরের 🔥 দেখতে পারি। আমার অভিনয় কাজে দিলো নগেন স্নানঘরের বেড়ার বিশাল বড় ফাঁকা টা সামনে এসে বললো।
নগেনঃ আমি বলসি তারপর কি হলো? আমি এসে বললাম কেউ তো নেই মা, তুমি ভয় পেও না আমি আছি। ভিতর থেকে মা বলে উঠলো দেখেছিস ফাঁকা টা। মায়ের কথা শুনে আমি অবাক হলাম মা কি আমাকে কিছু দেখাতে চায়, তাই আমি বেড়ার ফাঁকার সামনে গিয়ে 👀 রাখি ভিতরে দেখি আমার দূর্গা যাকে মা বলে জানি সেই সম্পূর্ণ বস্তহীন হয়ে দাঁড়িয়ে আছে আর নিজের বিধবা শরীর টা আমাকে দেখাচ্ছে মা দূর্গার এই রূপ দেখে পাগল হয়ে গেলাম, কিছু ক্ষন দেখে চলে আসি পরের দিন ছিল হাঁটবার তাই সেদিন ইচ্ছে করে এই কিছু ভুলার জন্য 🍾 খাওয়ার জন্য গেলাম সেখানে তোর শুশুড় মানে আমার বোনের নাগরের সাথে পরিচয় হয়। সেই আমাকে অনেক বেশি 🍾 খাওয়ানের কারণে উঠে দাঁড়ানো শক্তি হারিয়ে ফেলি, সেদিন বাড়িতে আসিনি গণেশ আমার সাথে সেই আসরে থেকে যায় আর যখন নেশারঝোঁকে গণেশ সামনে মায়ের নাম ধরে বারবার ডাকি সেই সেটা আমার নেশাকেটে যাওয়ার পর আমার কাছে জানতে চায়।
দূর্গাঃ সে হাটবারে কি হয়েছিল? আমাদের আশ্রমের পুরোহিত নারায়ণ এসেছিল তারমানে ওরা নিজেদের মধ্যে আগেই পরিকল্পনা করে রেখেছিল। যা আমরা বুঝতে পারি নি, তাই তো পুরোহিত মশায় বাড়িতে 🦶 ফেলে চিৎকার করে বলে উঠলো এই বাড়িতে কার জানি নজর পড়ছে তার পূজা করতে হবে। আমি তখন বললাম বাবা আমার ছেলে তো বাড়িতে নেই হাটে গেছে আর মেয়েটা নদীতে বান্ধবীদের সঙ্গে গেছে স্নান করতে ওরা আসুক তার পরে না হয় পূজা টা করা যাবে।
কিন্তু শালায় বলে উঠলো তোর ছেলে আগামী হাটের দিন বাড়িতে আসবে এর আগে কিছুতে আসবে না, এমন সময় কান্তা চলে আসায়, পুরোহিত মশায় কে 🦶 🙏 করে বলে উঠলো কেমন আছেন ঠাকুর মশায় তখন পুরোহিত বলে উঠলো আমি ভালো আছি রে আবার খারাপও আছি, একজন ভক্তের কষ্ট যদি তার গুরুদেব না বুঝতে পারে তাহলে কেমনে কি? তোদের অনেক বড় বিপদ আজকে গভীর রাতে তোর মা তোদের দুই ভাই বোনের জন্য একটা পূজা করতে হবে আর যেটা শুধু মা পারে আর যদি কেউ সেই পূজা দেখে ফেলে তাহলে সকলের অমঙ্গল হয়। এখন তুমি বলো মা জননী ভক্তের এমন বিপদের সময় গুরুদেব কি বসে থাকতে পারে, কান্তা বলেছিল গুরুদেব আপনি আমার 👀 কাপড় দিয়ে বেধে দেন যাতে আমি ছোট মানুষ যাতে ভুল না করি।
নগেনঃ আমি যখন ঘুম থেকে উঠলাম তখন গণেশ আমাকে বললো বন্ধু কে এই দূর্গা বার বার তার নাম নিয়েছো ঘুমের মধ্যে আর কখনো তোমাকে এখানে দেখিনি তো আমার কাছে সব কিছু খুলে বলতে পারো।আর চল আমার বাড়ি খুব সামনে বেশি সময় লাগবে না। আমি মনে মনে ভাবতে লাগলাম কি এমন বলেছি? নিজেকে কেমন জানি অপরাধী বলে মনে হতে লাগলো, যে আমি আমার মা’কে নিয়ে আজেবাজে কথা চিন্তা করেছি যেটা নাকি 🍾 নেশায় বলে ফেলেছি তা নিয়ে নিজেকে অপরাধী মনে হচ্ছে। এমন সময় সদ্য পরিচিত হওয়া বয়সে বড় বন্ধু গণেশ আমাকে 🚬 বাড়িয়ে দিল টানতে টানতে চলে আসলাম বাড়ির সামনে। গণেশ তার ছেলে কে ডেকে বললো তুমি বাপু গুদামঘরে মালামাল গুলো ভালো করে রাখতে থাকো আমি আমার অসুস্থ ভাইটার সেবা যন্ত করতে থাকি, ছেলেটা তার বাপের কথা শুনে চলে গেলো। গণেশ আমাকে বললো বাড়ির ভিতরে আসো,যে ছেলেটা কে দেখলে সেই আমারই ছেলে মা মরা ছেলে যার জন্য পাত্রী খুঁজছি বিয়ে দেওয়ার জন্য। এই দুনিয়া আমি আর ছেলে ছাড়া কেউ নেই। আগে কিছু খেয়ে নেও তারপর না হয় গল্প করতে করতে সব বলবো। খাওয়ার পর আবারও 🍾 খুলে 🚬 ধরিয়ে গল্প করতে বসলাম তখন গণেশ আমাকে বললো কে এই দূর্গা? আমি হেসে উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলাম আর উল্টো গণেশ এর কাছে জানতে চাইলাম ছেলের মা কই?
গণেশঃ আমি আগেই বলেছি আমি আর ছেলে ছাড়া আর কেউ নেই, এখানে প্রশ্ন জাগতে পারে যে আত্মীয় স্বজনের কথা, আমি বলেছি কেউ নেই মানে কেউ নেই এটাই সত্যি। কারণ টা যদি বলি তোমার বিশ্বাস হবে না, তবুও বলছি আমি আমার ভাতিজী কে বিয়ে করে সংসার করেছি এবং ভাতিজী এবং আমার প্রেমের ফল হচ্ছে এই ছেলে তাই তো আমি আমার সকলকে ছেড়ে এসেছি যাতে কেউ আমাদের ভালোবাসার বাঁধা দিতে না পারে। এবার তুমি বলো?
নগেনঃ আমি আর কি বলবো? যে দূর্গার সম্পর্কে শুনেছো সেই আর কেউ না আমারই বিধবা মা, যার রূপের 🔥 আমি জ্বলছি।
গণেশঃ ওহ আচ্ছা এই কথা আমি মনে করলাম কি না কি জানি, শোন তুমি আগামী হাটবারে বাড়িতে ফিরবে আর তোমার বিধবা মায়ের জন্য আমি কিছু উপহার দিবো তা নিয়ে তাঁকে দিয়ো। আর শোন তোমার বিধবা মায়ের ভোদার ভিতর তোমাকে নেওয়ার ইচ্ছে আছে কিন্তু তা তোমাকে এগিয়ে এসে করতে হবে।
নগেনঃ সত্যি দুইজনের খুব নেশা হয়ে গিয়েছিল, তাই আমি আমার মনের আশা সব কিছু বলে দিয়েছিলাম সাতদিনে আর ঐ সাতদিন আমার বিধবা মা কে আমার জন্য তৈরি করছিলো পুরোহিত মশায় এটা যে ওনাদের বুদ্ধিমত্তা আমাদের কে নিজেদের দাবার গুটি করেছে তা বুঝতে পারি নি, কিন্তু এখন যখন জানলাম তখন আসলেই আমার কোন কষ্ট নেই, কি বলো দূর্গা তোমার কোন কষ্ট আছে সত্যি টা জানার পর।
দূর্গাঃ আমি তো আগেই জানতাম তুমি আমার ছেলে না, কিন্তু পুরোহিত মশায় ও ননদের জামাই যে মাষ্টার মাইন্ড তা জানতাম না, কিন্তু জানার পর খারাপ লাগছে না, আর শোন ঐ সাতদিন বিভিন্ন আসনে চুদেছে আমাকে আর তোকে কি ভাবে আমার চুদার জন্য পাগল করা যায় সেটাও বলেছে। পরের হাটবারে আসার পর থেকে আমি বিভিন্ন সময় তোকে দেখানোর জন্য বুকের কাপড় ফেলে বাড়ি ঘর ঝাড়ু দিতাম তোর শরীরের সাথে নিজের শরীর ইচ্ছে করে ধাক্কা খেতাম, কান্তা অন্য কোথাও থাকলে বা 👀 আড়ালে থাকলে আমি প্রায়ই সময় তোকে জড়িয়ে ধরতাম। ইচ্ছে করে 🍆 দিয়ে ভোদা ফাঁক করে খেচতাম যাতে তুই দেখে আমার ভোদায় ভিতর তোর 🥒 টা ভরে ইচ্ছে মত ঠাপিয়ে রস বাহির করতে পারিস। কিন্তু মিনসে রসের নাগর যে তলে তলে নিজের মাকে (সৎ মা) মাগী হিসাবে পাওয়ার জন্য পুরোহিত মশায় সঙ্গে বুদ্ধি পরামর্শ করে বসে আছে তা তো আর আমি জানি না।
নগেনঃ সত্যি আর একটা কথা বলি সেটা হল আমি তোমার রূপে পাগল হয়েও সমাজের প্রথা অনুযায়ী মা ও ছেলে। তখনও আমি জানতে পারিনি যে তুমি আমার বাবার ২ য় পক্ষের বৌ, আমি তখনও তোমাকে আমার মা বলে জানতাম। আমাকে পুরোহিত মশায় বললো তোমার শরীরে লুকিয়ে আছে আমাদের জীবনের সফলতার 🔑🦯 যা আমাকে গুপ্ত ধন হিসাবে বাহির করতে হবে তুমি যখন আমাকে তোমার শরীর দেখাতে ব্যস্ত তখন আমাকে বলা হয়েছিল তোমার ঐ পর্বতের মত উঁচু পাহাড়ে আমি আমার শরীরের কোন অঙ্গ বিশেষ করে হাত অথবা মুখের ভিতর জিহবা দিয়ে স্পর্শ করি তাহলে আমার ফসলের উচিৎ মূল্যর চেয়ে বেশি টাকা পাবো। আমি যে দিন তোমার পাহাড়ের উপর স্পর্শ করলে কেন জানি পরের দিন বিভিন্ন দেশের মানুষ আমার ফসল গুলো না দেখে দাম বলার আগেই তাঁরা এমন মূল্য বলতো আর একটা কথা তাঁরা এই বলতো একদাম বলতো যেটা আমার কল্পনার বাহিরে থাকতো তাই আমি সবসময় তোমার স্পর্শ পাওয়ার জন্য বিভিন্ন জিনিস চাওয়ার নাম করে তোমার সাথে শরীরের স্পর্শ করতাম।
দূর্গাঃ তাই নি আর আমাকে বলেছে যেমন করবে তেমনি পাবে, কেউ বাড়িতে না থাকলেই তোর সাথে যেদিন স্পর্শ হত বিভিন্ন দেশের মানুষ আমার বাড়িতে এসে জল,হিসু করার জন্য, টয়লেট করার জন্য আসতো আর কাজ শেষ করে আমাকে আমার নাম বলতো, আমি আমার নাম বললেই আমার হাতে পোটলা ধরিয়ে দিত আর সেই সাথে একটা 🌺 দিত আমাকে গন্ধ নেওয়ার জন্য বলতো গন্ধ নেওয়ার সাথে সাথে আমি লুটিয়ে পড়তাম যখন জ্ঞান ফিরতো তখন দেখতাম সব কিছু ঠিক আছে কখন স্বর্ন, কখনো টাকা পেতাম মাঝে কিছু পাথর পেয়েছি লুকিয়ে রেখেছি শহরে গিয়ে তা তোমার কাছে দিতাম আমার নাগর।
এমন সময় আমার শুশুড় (স্বামী) সেই দাদা ও বৌদির কাছে জানতে চাইলো লোকগুলো দেখতে কেমন গো আমার বিয়াইন ওহ সরি আমার বৌদি আমাদের কে বল তাহলে আমরা শুনে খুশি হতাম, কি বল সবাই? আমরা সবাই একসাথে উচ্চ স্বরে বলিয়ে উঠলাম হু শুনতে তাঁরা দেখতে কেমন?
দূর্গাঃ বিভিন্ন দেশের মানুষ, সবচেয়ে বেশি অবাক করা বিষয় হচ্ছে কালো নিগ্রো ছেলে ও ফর্সা মেয়ে, ছেলে আফ্রিকা হলে মেয়ে চায়না,রাশিয়ার এমন।
পুরোহিত মশায় এবার বললো সবাই আমাদের লোক এখন আমরা যেখানে যাবো সবাইকে দেখতে পারবেন।
দূর্গাঃ কি বলবো? সত্যি বলতে আমার প্রথম স্বামীর চোদনের চেয়ে তার আগের ঘরের ছেলে যে নাকি আমার সতীনের ছেলে তাঁর চোদন বেশি উপভোগ করেছি। আর তা সবকিছু সম্ভব হয়েছে পুরোহিত মশায় ও বিয়াই জন্য তাঁর জন্য ভগবানের কাছে আমি চিরঋণী।
পুরোহিত মশায় ও বিয়াই গনেশ এবং কান্তা সবাই একসাথে হেসে উঠলো 😆😆😆😆।
এক সময় পর প্রায় গোধূলির আলোয় 🚐 এসে থামলো বিশাল 🏢 সামনে তখন প্রায় 🌇 অবস্থা 🚐 থেকে নেমে সবাই একসাথে নামার সাথে সাথে দেখলো অনেক নর ও নারী তাদের বরন করার জন্য বরন ঢালা সাজিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু লক্ষ করার বিষয় হচ্ছে এখানে যাঁরা আছে তাদের বয়স, গায়ের রং এবং ধর্ম ও বর্ন কোন কিছুর মিল নেই। কিন্তু সবাইকে এক পরিবারের সদস্য মনে হচ্ছে কারণ সবাই আদিম সম্পর্কে জড়ানো।